৬. স’ড়ক ও নৌপথে সব ধ’রনের পণ্য পরি’বহনের কাজে নিয়ো’জিত যা’নবাহন (ট্রাক, লরি, কা’র্গো ভেসেল প্রভৃতি) চ’লাচল অব্যাহ’ত থাকবে।
৭. কৃষিপণ্য, সার, বীজ, কীটনাশক, খাদ্য, শিল্পপণ্য, রাষ্ট্রী’য় প্রকল্পে’র মালা’মাল, কাঁচাবাজার, খাবার, ওষু’ধের দো’কান, হাসপা’তাল ও জরুরি সেবা এবং এস’বের সঙ্গে সংশ্লি’ষ্ট কর্মী’দের ক্ষেত্রে এ নিষে’ধাজ্ঞা প্রযো’জ্য হবে না।
৮. চিকিৎসা’সেবা’য় ‘নিয়ো’জিত চি’কিৎসক, নার্স ও কর্মী এবং ওষু’ধ’সহ চিকিৎসা সর’ঞ্জামা’দি ব’হন’কারী যা’ন’বাহন ও কর্মী, গণ’মা’ধ্যম (ইলেক্ট্রনিক ও প্রিন্ট মি’ডিয়া) এবং ক্যাব’ল টিভি নেটও’য়ার্কে নিয়ো’জিত কর্মী’রাএ নিষে’ধা’জ্ঞার আওতা বহির্ভূ’ত থাক’বেন।
৯. ওষুধ’শিল্প, কৃষি এবং উৎপাদন ও সরব’রাহ ব্যব’স্থার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ক্ষে’ত্রগুলো, উৎপাদন ও রপ্তা’নি’মুখী শিল্প’সহ সকল ক’লকারখা’না কর্তৃপ’ক্ষ শ্রমি’কদের নিরাপ’ত্তা এবং স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করে চালু রাখ’তে পারবে। স্বাস্থ্যসে’বা বি’ভাগ প্রণী’ত বিভিন্ন শিল্প-কার’খানায় স্বাস্থ্যবি’ধি নি’শ্চিতকর’ণে নির্দে’শনা প্রতিপালন নিশ্চি’ত করতে হবে।
১০. নিষে’ধাজ্ঞাকালী’ন কোনো’ শিক্ষাপ্র’তিষ্ঠান খো’লা রাখা যাবে না। তবে, অনলাইন কোর্স/ডি’সট্যা’ন্স লা’র্নিং অব্যা’হত থাক’বে।
গণপরিবহণ
১১. ব্যাংকিং ব্য’বস্থা পূ’র্ণভাবে চালু ক’রার বিষয়ে বাংলা’দেশ ব্যাংক প্রয়োজ’নীয় নির্দেশনা দেবে।
১২. সব সর’কারি/আ’ধাসরকা’রি/স্বায়’ত্ত’শাসিত এবং বে’সর’কারি অফিস নিজ ব্যবস্থাপনায় সীমিত পরিস’রে খোলা ‘থাকবে। ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তি, অসুস্থ কর্মচা’রী এবং সন্তান সম্ভ’বা না’রীরা কর্মস্থলে উপস্থিত হওয়া থেকে বিরত থাকবেন। এক্ষেত্রে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চি’তকরণের’ জন্য স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ থেকে জারি করা ১৩ দফা নি’র্দেশনা কঠোরভাবে অনুসরণ করতে হবে। জরুরি ও অত্যা’বশ্য’কীয় ক্ষেত্র ব্যতী’ত সব সভা ভা’র্চ্যুয়াল উপস্থি’তিতে আয়ো’জন করতে হবে।
১৩. উক্ত নিযেধা’জ্ঞাকালে কেউ কর্মস্থল ত্যা’গ করতে পারবে না। উক্ত সম’য়ে শর্তসা’পেক্ষে সী’মিত পরিসরে নির্দিষ্ট সংখ্যক যাত্রী’ নি’য়ে স্বাস্থ্য’সম্মত বিধি নিশ্চিত করে গণ’পরিবহন, যাত্রী’বাহী নৌযান ও রেল চলাচল করতে পারবে। তবে স’র্বাবস্থা’য় মাস্ক প’রিধানসহ স্বাস্থ্য’সেবা বিভাগ জারি করা নি’র্দেশনা কঠো’রভাবে মেনে’চলা নিশ্চিত করতে হবে। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়/বিভাগ এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা জারি করবে।
১৪. উ’ড়ো’জাহাজ কর্তৃপক্ষ নিজ ব্যবস্থা’পনায় প্লেন চলাচলের বিষ’য় বিবেচনা করবে।
১৫. উক্ত নি’ষেধাজ্ঞা’কালে সব ধরনের সভা-স’মাবেশ, গণজমা’য়েত ও অনুষ্ঠান আয়োজন বন্ধ থাকবে। স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণপূর্বক মসজিদে সর্বসাধার’ণের জামা’তে নামাজ আদায় এবং অন্যা’ন্য ধ’র্মীয় উ’পাসনা’লয়ে প্রা’র্থনা অনুষ্ঠান অ’ব্যাহত থাকবে।
ম’ন্ত্রিপরিষ’দ বিভাগ সংশ্লিষ্ট মন্ত্র’ণালয়/বিভা’গের সচি’বকে আওতা’ধীন বিষয়ে প্রয়ো’জনীয় ব্যবস্থা গ্রহ’ণের জন্য নির্দেশ দিয়েছে।
দেশে প্রথম ৮ মার্চ ক’রো’না রো’গী পাওয়ার পর ২৬ মার্চ থেকে সাধা’রণ ছুটি ঘো’ষণা করা হয়। ওই’দিন থেকেই গণ’পরিবহন এবং দোকা’নপাট ও কলকা’রখানা বন্ধ রাখা’ হয়। আর শি’ক্ষাপ্র’তিষ্ঠান ব’ন্ধ হয় ১৭ মার্চ।
এর আ’গে বুধবার জনপ্রশা’সন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেন, করোনা পরি’স্থিতিতে এই ১৬ দিন অবস্থা বুঝে পরবর্তী পদ’ক্ষেপ নেওয়া হবে। সর’কার সার্বিক দিক বিবে’চনা করে ছুটি আর না বাড়া’নোর সিদ্ধা’ন্ত নিয়েছে।